AI Friend or Foe | DALL-E | ChatGPT | MidJourney | Deepfake

আমরা যেভাবে জীবন-যাপন করি, তা নাটকীয়ভাবে পাল্টে দেয়ার দারুণ ক্ষমতা আছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার- সেটি ভালো বা মন্দ উভয় অর্থেই। টেলিভিশনের পর্দায় দেখা যায়, একজন উপস্থাপক ও একজন উপস্থাপিকা সংবাদ প্রচার করছেন। এর মাঝে উপস্থাপক অপরাজিতাকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে তাকে সংবাদ উপস্থাপন করতে আমন্ত্রণ জানান। এরপরই অপরাজিতার সংবাদ উপস্থাপন শুরু হয়।

টেলিভিশনের পর্দায় দেখা যায়, একজন উপস্থাপক ও একজন উপস্থাপিকা সংবাদ প্রচার করছেন। এর মাঝে উপস্থাপক অপরাজিতাকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে তাকে সংবাদ উপস্থাপন করতে আমন্ত্রণ জানান। এরপরই অপরাজিতার সংবাদ উপস্থাপন শুরু হয়।

বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সংবাদ পাঠিকাকে দিয়ে সংবাদ উপস্থাপন করিয়েছে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ‘চ্যানেল টেয়েন্টিফোর।

এ বিষয়ে চ্যানেলটির সিনিয়র নিউজ এডিটর আব্দুল কাইয়ুম তুহিন বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অনেক ধরনের ইতিবাচক সুবিধা রয়েছে। তাই আমরাও চেয়েছি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রযুক্তিগত দিক থেকে তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলার। সে লক্ষ্যেই আমাদের এই আয়োজন। আশা করছি দেশের ইতিহাসে এক বিল্পব ঘটাবে এআই প্রযুক্তি।’

এর আগে ভারতের একটি বেসরকারি টেলিভিশন, ওড়িশা টেলিভিশন লিমিটেড (ওটিভি) কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে দিয়ে সংবাদ পাঠ করায়। যার নাম ছিল লিসা।

প্রশ্ন হলো কীভাবে করা হচ্ছে এসব! কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন কোনো প্রযুক্তি বানাতে প্রথমেই প্রয়োজন বিশাল পরিমাণ ডেটা। কোনো ভাষায় শ্রবণযোগ্য কথা বলতে সক্ষম হবে এমন এআই তৈরি করার জন্য সে ভাষার কম-বেশি ১০ হাজার ঘণ্টার মতো অডিও রেকর্ড থাকা প্রয়োজন। কথাগুলো হতে পারে বিভিন্ন আঞ্চলিক টানে অথবা ভঙ্গিতে। একইসঙ্গে আশপাশে বিভিন্ন নয়েজও থাকা জরুরি, যাতে করে নয়েজযুক্ত কথাও শনাক্ত করা যায়। আরও দরকার একটি জটিল এআই মডেল। তবে মডেলগুলো ডিজাইন এবং প্রসেস করার মতো প্রয়োজনীয় হাই-পারফরম্যান্স কম্পিউটার বাংলাদেশে বেশ বিরল। আর মডেলকে গোড়া থেকে তৈরি করা ও সেটির মাধ্যমে ডেটা বিশ্লেষণ করে একটি এআই প্রোডাক্টকে ব্যবহারযোগ্য করে তোলার মতো দক্ষতাসম্পন্ন মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ারও বাংলাদেশে খুব বেশি নেই।
তাছাড়া চ্যাটজিপিটির মতো শক্তিশালী এআই মডেল ডিজাইন করার মতো উঁচু-ক্ষমতাসম্পন্ন কম্পিউটার বাংলাদেশে বেশ বিরল। এবং এ ধরনের প্রযুক্তি হাতে পেতে হলেও প্রয়োজন মোটা অঙ্কের বিনিয়োগ।

আমরা যেভাবে জীবন-যাপন করি, তা নাটকীয়ভাবে পাল্টে দেয়ার দারুণ ক্ষমতা আছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার- সেটি ভালো বা মন্দ উভয় অর্থেই।
২০১৯ সালের ওপেনএআই নামের একটি গবেষণা দল এমন একটি সফটওয়্যার তৈরি করেছিল, যেটি প্যারাগ্রাফের আকারে অর্থবহ টেক্সট লিখতে পারতো। এছাড়া এই সফটওয়্যার সুনির্দিষ্ট নির্দেশ ছাড়া কোন কিছু পড়ে মোটামুটি তা বুঝতে পারতো, কিছুটা বিশ্লেষণও করতে পারতো।

তারা শুরুতে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, তাদের তৈরি এই সফটওয়্যার, সবার ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করবে না। তারা বলেছিলো “এটি খুব বেশি বিপদজনক।”অবশ্য পরবর্তীতে এটি সবার ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।
সাংবাদিকরা এবং বিশেষজ্ঞরা যখন এই প্রোগ্রামিং এর চ্যাটবট-জিপিটির সক্ষমতা পরীক্ষা করে দেখছিলেন, তখন তারা খুবই অবাক হয়ে গিয়েছিলো। চ্যাটবট-জিপিটি ব্যবহার করে হাজার হাজার সংবাদ প্রতিবেদন এবং সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট লেখা হয়েছে।
প্রয়াত কমেডিয়ান জর্জ কার্লিনের স্টাইলে এটিকে দিয়ে স্ট্যান্ড-আপ কমেডি লেখানো হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের দেউলিয়া হয়ে যাওয়া সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক নিয়ে। এটি বিভিন্ন ধরনের মতামত দিয়েছে। কবিতা লিখেছে। পদার্থবিদ্যার কোয়ান্টাম থিউরি বুঝিয়ে দিয়েছে শিশুকে।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের অন্যান্য মডেল, যেমন ডাল-ই এমন নিখুঁত ছবি তৈরি করেছে যে, এগুলো আর্ট ওয়েবসাইটে দেয়া উচিৎ কিনা তা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে।

“আমরা যা দেখছি, তা হলো অসম্ভব শক্তিশালী এক প্রযুক্তির আবির্ভাব। এটি সংক্রমণের পর্যায় মাত্র। ইতিহাসে সব সময় দেখা গেছে, এ ধরণের শক্তিশালী নতুন প্রযুক্তি ভালো এবং মন্দ – উভয় কাজেই ব্যবহৃত হয়”- বলেছেন আরতি প্রভাকর যিনি হোয়াইট হাউসের বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি নীতি বিষয়ক দফতরের পরিচালক। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের সম্ভাবনা নিয়ে তিনি দারুণ উৎসাহী। তবে এ নিয়ে তিনি একটা হুঁশিয়ারিও দিচ্ছেন।
“আগামী ছয় মাসের মধ্যে আপনি যদি হতবাক হয়ে না যান, আমি আপনাকে ডিনার খাওয়াবো”, বলছিলেন সীডএআই নামে একটি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নীতি বিষয়ক উপদেষ্টা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা।
অ্যামি ওয়েব বলেন যিনি ফিউচার টুডে ইন্সটিটিউটের প্রধান এবং নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক, “এই প্রযুক্তি আসলে কোন দিকে যাবে, তা নির্ভর করবে কোম্পানিগুলো এই প্রযুক্তি তৈরিতে কতটা দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেয়, তার ওপর। তারা কি এটি স্বচ্ছতার সঙ্গে করছে? যে তথ্যভাণ্ডার থেকে চ্যাটবটগুলো তথ্য সংগ্রহ করছে, সেগুলোর সূত্র কী তারা প্রকাশ করছে? এগুলো কি তারা ঠিকমত তদারকি করছে?”

“অনেক আলোচনাতেই যে বিষয়টা আমি বেশি শুনেছি, তা হলো এ ধরণের যথেষ্ট আইনি সুরক্ষা ছিল না বলে উদ্বেগ,” বলছেন মেলানি সুবিন। তিনি ফিউচার টুডে ইন্সটিটিউটের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
তিনি সাউ বাই সাউথ-ওয়েস্টের সম্মেলনে তার অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করছিলেন।
কিছু একটা যে করতে হবে, এরকম একটা বোধ তৈরি হয়েছে। আমার মনে হয় সোশ্যাল মিডিয়া নিয়ে অশনি সংকেতের সেই কাহিনী মানুষের মনে আছে। লোকে যখন দেখে এআই’র কত দ্রুত উন্নতি ঘটছে, তখন লোকে সে কথাই স্মরণ করে।
২০২০ সালে ডিসেম্বরে তার বাড়িকে টার্গেট করেছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের সশস্ত্র সমর্থকরা। এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছিল ফেসবুকে। তারা ২০২০ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফল চ্যালেঞ্জ করছিল। মিশিগানের সেক্রেটারি অব স্টেট জোসেলিন বেনসন বলেন, “ঘৃণ্য বাদানুবাদ যে ঘৃণ্য কাজে মদত দেয়, সেটা স্বীকার করা, এবং সেটার দায়িত্ব নেয়ার সুযোগ আমাদের আছে।”
যেখানে সোশ্যাল মিডিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি, সেখানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের জন্য এখন ‘অস্ত্র প্রতিযোগিতার’ মতো যেরকম দৌড় শুরু হয়েছে, সেটি নিয়ে কতটা কী তারা করতে পারবে, সেটা নিয়ে প্রশ্ন আছে। – বলছেন প্রযুক্তি বিষয়ক সাংবাদিক কারা সুইশার।

গত কয়েক দশকে বিশ্বের গতিবিধিতে এসেছে অনেক নাটকীয় পালাবদল। আর বর্তমানে বয়ে যাওয়া শিল্প বিপ্লবের চতুর্থ ঢেউয়ের ফলে আমাদের চেনাজানা জীবনটা আবারও বদলের সম্মুখীন হয়েছে।
এই বদলের অন্যতম প্রধান বিষয়টি হচ্ছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার গতিময় চলাচল। সম্প্রতি এ নিয়ে চায়ের কাপে ঝড় তোলা বহু জল্পনা-কল্পনা ও আলোচনাই উঠে আসছে।
এআই এর ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির কারণে বাংলাদেশে কনটেন্ট ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক ডিজাইন, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এবং ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মতো বিভিন্ন ধরনের পরিষেবার একটি কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ডাল-ই বা ও মিডজার্নির মতো ছবি তৈরি করার প্রোগ্রাম এখন অনেকই ব্যবহার করছে।
ইন্টেলিজেন্ট মেশিনস লিমিটেড – এর সিইও মো. অলি আহাদ তিনি জানান, ‘‘এআই যেকোনো বিষয়ে অনেক দ্রুত এবং সঠিক পরিকল্পনা বা সিদ্ধান্ত জানাতে পারে৷ সাধারণ সফওয়্যার তার প্রোগ্রাম অনুযায়ী কাজ করে৷ কিন্তু এআই ডাটার ভিত্তিতে নিজেই সিদ্ধান্ত জানায়৷ হাজার হাজার ডাটা প্রসেস করে অনেক মানুষ অনেক সময় নিয়ে যে সিদ্ধান্ত দিতে পারে, এআই তা খুব অল্প সময়ে এবং অনেক বেশি সঠিকভাবে করতে পারে৷”

তার কথা, ‘‘আমরা যে-কোনো সেক্টরের জন্য কাজ করি৷ তবে ২০১৮ সালে বিকাশ দিয়ে আমাদের কাজ শুরু হয়৷ তাদের মার্কেটিং সিস্টেমকে আমরা এআই দিয়ে ডেভেলপ করি৷ অনেক কম জনবল দিয়ে তাদের মার্কেটিংকে আরো কার্যকর এবং দক্ষ করার ব্যবস্থা করি৷ কোনো সিস্টেম-লসও নাই৷ তখন তাদের এক লাখ ১৫ হাজার আউটলেটের জন্য মার্চেন্ডাইজার ছিল ৮২৪ জন৷ এখন পাঁচ লাখ ২৪ হাজারের চেয়ে বেশি অ্যাক্টিভ আউটলেটের জন্য মার্চেন্ডাইজার এক হাজার ১৪০ জন৷ তাদের বেতনও বেড়েছে৷ সাত হাজার থেকে ১৪ হাজার টাকা হয়েছে৷ এআই বেতনের ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত দেয়৷ হিউম্যান সুপারভাইজারকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে এআই সহায়তা করছে৷ কোনো ভুল সিদ্ধান্ত নিতে গেলে সে ভুলটা বলে দিচ্ছে, সঠিকটাও জানিয়ে দিচ্ছে৷ এর জন্য তার প্রয়োজন হয় সঠিক ডাটা৷ আমাদের এখানে এখন সঠিক ডাটা পাওয়াই প্রধান চ্যালেঞ্জ৷’’
কৃষিখাতেও এআই’র ব্যবহার শুরু হয়েছে৷ বিএডিসি ব্যবহার করছে৷ হিমাগারে ব্যবহার করা হচ্ছে, বিভিন্ন শিল্প কারখানায়ও ব্যবহার শুরু হয়েছে৷
তরুণ উদ্যোক্তা পরাগ ওবায়েদের নেতৃত্বে একাধিক এআই প্রতিষ্ঠান কাজ করছে৷ তাদের পুরো কাজটিই মেশিন লার্নিং৷ তারা টেলকো এবং কৃষি খাতে কাজ করছেন৷ তিনি জানান, ‘‘আমরা পানি, মাটি, কৃষি ও কৃষকের ব্যাপারে এআই ব্যবহার করে সঠিক উৎপাদন চাষ-পদ্ধতির ব্যাপারে সঠিক সিদ্ধান্ত দিচ্ছি৷ বিএডিসির সোলার পাম্পে আমরা মেসিন লার্নিং ডিভাইস বসিয়ে ডাটা নিয়ে পাম্পের সাশ্রয়ী ব্যবহার নিশ্চিত করছি৷ সঠিক সময়ে কতটুকু জলসেচ দরকার এইসব সিদ্ধান্ত দিচ্ছে এআই৷’’
বিশ্লেষণী প্রতিষ্ঠান গার্টনারের ২০২২ সালের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৭ সাল নাগাদ অন্তত ২৫ শতাংশ কোম্পানির মূল গ্রাহক সেবা প্রদানকারী হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার চ্যাটবট।

হলোগ্রাম কি বাস্তব । Hologram is real | Hologram Technology

২০১৮ এর নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। এতে দেখা যায়, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্যারিস জলবায়ু চুক্তি নিয়ে তির্যক মন্তব্য করছেন। টুইটার এবং ফেসবুকে এটি লাখ লাখবার শেয়ার হয়। অসংখ্য মানুষ তাদের মন্তব্যে ট্রাম্পের সমালোচনা করতে থাকেন। কয়েকদিন পর ভিডিওটির আপলোডার নিজেই জানান, এটা ফেইক ভিডিও এবং নিছক মজা করার জন্যই ডিপফেইক প্রযুক্তির মাধ্যমে এটা তৈরি করা হয়েছে।
ডিপ ফেইক প্রযুক্তি মূলত আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তার উপর ভিত্তি করে বানানো। এটি দিয়ে প্রায় নিঁখুতভাবে অন্য কাউকে নকল করা যায়।

Web 3.0 is fake! ওয়েব ৩.০ ফেক!

তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক খ্যাতনামা লেখক অস্কার স্কুয়টার্জ ‘দ্য গার্ডিয়ানে’ প্রকাশিত নিবন্ধে লিখেছেন, ডিপফেইক ভিডিও এতই ভয়ঙ্কর হতে পারে যে, তা যে কোনো মুহূর্তে যে কারও মৃত্যুর কারণও হতে পারে। কারণ এসব ভিডিওতে একেবারেই আসলের মতো করে যে কারও ছবি ও কণ্ঠস্বর ব্যবহার করা যায়। ফলে এ ধরনের ভিডিও বানিয়ে কাউকে সামাজিকভাবে হেয় করে তাকে আত্মহত্যার দিকে ঠেলে দেওয়া কিংবা প্রতিহিংসার বশে তাকে বড় কোনো আইনি ঝামেলায় ফেলা যেতে পারে।
মনে রাখা জরুরি যে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের জন্য শুধুমাত্র সহায়ক একটি ব্যবস্থা, মানুষের বিকল্প নয়। তাই কর্মজীবী মানুষকে সব সময়ই এসব প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে, যাতে তারা কখনো পিছিয়ে না পড়ে। 

অস্কার স্কুয়টার্জ তার নিবন্ধের উপসংহারে যে কথা বলেছেন, সে কথাকেই অনুসরণ করে বলা যায়, সম্ভাবনার জায়গাটি হচ্ছে, এখন পর্যন্ত প্রযুক্তি মানুষের নিয়ন্ত্রণেই আছে। প্রযুক্তির বিপজ্জনক অংশটি যদি মানুষের হাতে হয়, তাহলে এর প্রতিকারও মানুষই 

AI Friend or Foe | DALL-E | ChatGPT | MidJourney | Deepfake

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to top